Banner1

    home_banner

    Menu

    সফলতার গল্প

    সফলতার গল্প

    বিজ্ঞানের ইতিহাসে, স্যার আইজ্যাক নিউটনের নামটি নিশ্চয়ই কারও অজানা নয়। কিন্তু এই নামের পিছনে যে হাড় কাঁপানো ইতিহাস রয়েছে তা কি জানেন? আমাদের জীবনে একটু বাঁধা আসলেই, আমরা ভেঙ্গে পড়ি, কিন্তু নিউটনের জীবনের গল্প পড়ার পড় আপনার মনে হবে, আপনি যে বাঁধাগুলির সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলি কিছুই নয়।
    আইজ্যাক নিউটনের জন্মই হয়েছিল নির্দিষ্ট সময়ের আগে। অর্থাৎ একজন স্বাভাবিক শিশু মাতৃগর্ভে যে পরিমাণ সময় থাকার পড় ভূমিষ্ট হয় তার অনেক আগেই। স্বভাবতই জন্মের পড় থেকেই তিনি অত্যন্ত দুর্বল ছিলেন। এমন দুর্বল একটি শিশুর ভূমিষ্ট হওয়ার তিনমাসের মধ্যেই নিউটনের বাবা মারা যান।
    পিতার দেহ ত্যাগের মাত্র তিন বছর পড়েই, নিউটনের মা আবার একটি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সৎ বাবার কাছে ঠাই হয়নি শিশু নিউটনের। দুর্বল নিউটন তার দিদার কাছে বড় হতে থাকে। ভূমিষ্ট হওয়ার মাত্র তিন মাস পড়েই তিনি বাবাকে হারিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু মাত্র তিন বছর পড়েই, মায়ের স্নেহ থেকে বঞ্চিত হলেন তিনি।যখন নিউটনের একটু বোঝার ক্ষমতা হল, তখন থেকেই তার মা এবং তার সৎ বাবার প্রতি একটি বিরূপ মনোভাব তার মধ্যে জন্ম হয়। 

    জবস কম্পিউটার তৈরির কাজে লেগে পড়েন। কিন্তু জবসের কাজ কোম্পানির অন্যান্যদের পছন্দ হয়নি। এরপর স্টিভ জবসের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ আসতে থাকে। এরপর অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে কোম্পানি তার জনপ্রিয়তা হারাতে থাকে। ধীরে ধীরে কোম্পানি লোকসানে চলতে থাকে এবং একটা সময় পড় কোম্পানির অনেক টাকা ঋণ হয়ে যায়। কোম্পানির বোর্ড অফ ডাইরেক্টরের মিটিং-এ  স্টিভকে এর জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়, এবং তাকে কোম্পানি থেকে বেড় করে দেওয়া হয়। আর এই সময়টিই ছিল তার জীবনের সবথেকে দুঃখের সময়।

    এরপর শুরু তার জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প, আর এর পড়ের গল্পটা খুবই পরিষ্কার। যার ফল আজকের অ্যাপেল। তার হাত ধরেই আজ অ্যাপেল বিশ্বের দরবারে নিজের আধিপত্য স্থাপন করেছে